দ্রাঘিমার সাহায্যে সময় নির্ণয়ের পূর্বে কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা রাখা প্রয়োজন । এগুলি হলঃ- ১) পৃথিবী সূর্যের সন্মুখে নিজ মেরুদন্ডের উপর পশ্চিম দিক থেকে পূর্ব দিকে ঘুরে চলেছে ।
২) কাল্পনিক দ্রাঘিমারেখা গুলি অর্ধ বৃত্ত রূপে পৃথিবীর উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত অবস্থিত আর কাল্পনিক অক্ষরেখা গুলি পূর্ণ বৃত্ত রূপে পূর্ব পশ্চিমে অবস্থিত, তাই একই দ্রাঘিমায় অবস্থিত সকল স্থানের স্থানীয় সময় একই হয় কিন্তু একই অক্ষরেখায় অবস্থিত সকল স্থানের স্থানীয় সময় ভিন্ন হয় । এই কারনেই কোনো স্থানের দ্রাঘিমা রেখার সাথে সূর্যের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করে সেই স্থানের সময় নির্ণয় করা হয় ।
৩) শূন্য ও একশ আশি ড্রিগ্রি দ্রাঘিমার সাহায্যে পৃথিবীকে দুটি গোলার্ধে ভাগ করা হয় । পূর্ব গোলার্ধ ও পশ্চিম গোলার্ধ ।
৪) পৃথিবীর কোনও একটি নির্দিষ্ট স্থানের পূর্ণ বৃত্তীয় অবস্থানে সূর্যের সন্মুখ থেকে পুনরায় ওই স্থানের আসতে সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা বা এক দিন ।
২) কাল্পনিক দ্রাঘিমারেখা গুলি অর্ধ বৃত্ত রূপে পৃথিবীর উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত অবস্থিত আর কাল্পনিক অক্ষরেখা গুলি পূর্ণ বৃত্ত রূপে পূর্ব পশ্চিমে অবস্থিত, তাই একই দ্রাঘিমায় অবস্থিত সকল স্থানের স্থানীয় সময় একই হয় কিন্তু একই অক্ষরেখায় অবস্থিত সকল স্থানের স্থানীয় সময় ভিন্ন হয় । এই কারনেই কোনো স্থানের দ্রাঘিমা রেখার সাথে সূর্যের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করে সেই স্থানের সময় নির্ণয় করা হয় ।
৩) শূন্য ও একশ আশি ড্রিগ্রি দ্রাঘিমার সাহায্যে পৃথিবীকে দুটি গোলার্ধে ভাগ করা হয় । পূর্ব গোলার্ধ ও পশ্চিম গোলার্ধ ।
৪) পৃথিবীর কোনও একটি নির্দিষ্ট স্থানের পূর্ণ বৃত্তীয় অবস্থানে সূর্যের সন্মুখ থেকে পুনরায় ওই স্থানের আসতে সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা বা এক দিন ।